ইউটিউব থেকে আয়: আপনি কি জানেন ইউটিউব থেকে টাকা আায় করা যায়? অথবা আপনার পরিচিত এমন কেউ আছে যে ইউটিউব থেকে টাকা উপার্জন করছে? যদি আপনি আপনি আগে থেকেই জানেন তাহলে অন্যদের থেকে আপনি অনেকটা এগিয়ে! আর যদি আপনি না জানেন অথবা ইউটিউব থেকে আয় করার সহজ উপায় সম্পর্কে কোন ধারণা না থাকে, পড়ে ফেলুন সম্পূর্ণ লেখাটি।
বর্তমান বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় ভিডিও স্ট্রিমিং সাইট হচ্ছে ইউটিউব। দৈনিক প্রত্যেক মিনিটে পুরো বিশ্বে প্রায় ৫০০ ঘণ্টারও বেশি ভিডিও আপলোড করা হয় ইউটিউবে। বেশিরভাগ লোকের কাছেই গুগল এবং ফেসবুকের আগে ইউটিউবে প্রথম পছন্দের বিষয়। প্রত্যেক মাসে প্রায় ১৯০ কোটির বেশি ইউজার লগইন করে ইউটিউব প্ল্যাটফর্ম থেকে। প্রায় ৬০% ব্যক্তি ইউটিউব ভিডিও দেখার প্লাটফর্ম হিসেবে ব্যবহার করে থাকে। বিভিন্ন টেলিভিশন মিডিয়াগুলো এখন ইউটিউবে তাদের অনুষ্ঠানাদি এবং প্রোগ্রাম গুলি প্রকাশ করে থাকে।
একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলে অনেক ব্যক্তি তাদের প্রতিভার প্রকাশ ঘটায় ভিডিওর মাধ্যমে। ইউটিউবে প্রায় সব ধরনের কন্টেন্টের সংগ্রহ রয়েছে। ব্যবহারকারীর সংখ্যা দিন দিন ক্রমবর্ধমান হারে বেড়েই চলছে। যেহেতু ইউটিউবে অনেক ট্রাফিক আসে তাই এখানে ইনকামের সম্ভাবনা অনেক বেশি। বিভিন্ন ব্যক্তিরা বিভিন্ন প্রকার কনটেন্ট তৈরি করার মাধ্যমে ইউটিউব থেকে একটি আয়ের এর উৎস তৈরি করে নিতে পারে।
ইউটিউব থেকে আয় এর প্রধান মাধ্যম গুলোর মধ্যে হলো এডসেন্স, বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান প্রমোশন, ভিডিও ভিউজ এবং আরো অনেক উপায়ে ইউটিউব থেকে আর্নিং করা যায়। আজকে আলোচনা করব কিভাবে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলে সেখান থেকে আয় করা যেতে পারে।
ইউটিউব থেকে আয় করার সহজ উপায়গুলো:
ইউটিউব থেকে আায় করার এর বিষয়টি পরিপূর্ণ নির্ভর করে ইউটিউব চ্যানেলে কত পরিমাণে সাবস্ক্রাইবার আছে এবং একটি ভিডিওতে কতগুলো ভিউজ থাকে। যার ভিডিও কনটেন্ট যত বেশী ভিউজ এবং চ্যানেলটিতে যত বেশি সাবস্ক্রাইবার থাকবে তার ইনকাম করার সম্ভাবনাও তত বেশি। ইউটিউব থেকে আর্নিং করতে গেলে প্রথমত কিছু নিয়মকানুন মেনে একটি চ্যানেল ক্রিয়েট করতে হয় । সেই চ্যানেলটি ভেরিফাইড করার পরে সেটাতে ভিডিও আপলোড করলে ইউটিউব প্রদত্ত কিছু শর্ত পূরণ করার পর ইউটিউব থেকে আর্নিং করা যায়।
আরও পড়ুন – ফ্রিল্যান্সিং কি? কিভাবে একজন সফল ফ্রিলান্সার হবেন?
কিভাবে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলবো?
ইউটিউব এ একাউন্ট খোলার পূর্বে একটি ভেরিফাইড জিমেইল একাউন্ট থাকতে হবে। সেই জিমেইল একাউন্টে সঠিক তথ্য প্রদান করতে হবে যাতে ইউটিউব এ একাউন্ট খোলার সময় স্বচ্ছতা বজায় থাকে। এই জিমেইল একাউন্টের দারা একটা ইউটিউব চ্যানেল খোলা যায়।
আপনার ভেরিফাইড জিমেইল অ্যাকাউন্টে সাইন ইন করতে হবে সাইন ইন করার পরে উপরের দিকে বাম কোনে একাউন্টের ছবি দেখা যাবে সেই ছবিতে ইওর চ্যানেল লেখায় ক্লিক করলে পছন্দের নাম দিয়ে ইউটিউব চ্যানেলটি খুলে ফেলতে পারবেন। অবশ্যই মনে রাখবেন চ্যানেলটির নাম যেন সবসময় ছোট হয় এবং চ্যানেলটি যে কন্টেন্ট তৈরি করবেন সেগুলোর উপর বেইজ করে অর্থাৎ সম্পর্কিত হয়।
একজন প্রফেশনাল ইউটিউবার হওয়ার উপায়:
- ইউটিউবার হতে গেলে ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করার একটা আত্মবিশ্বাস থাকতে হবে । ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করার ক্ষেত্রে প্রথমত অসুবিধা হলেও নিয়মিত প্রাকটিস করলে তা সহজেই সম্ভব। আগে অবশ্যই একটি স্ক্রিপ্ট রেডি করে রাখতে হবে স্ক্রিপ্টে লেখা থাকবে আপনি কি বলবেন এবং তখন কি করবেন যা ভিডিওটিকে একটি প্রফেশনাল লুক দেবে।
- একেবারে একটি দীর্ঘ ভিডিও না করে ছোট ছোট অংশে আপলোড করলে তাতে ভিউস পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
- দর্শকদের মনোযোগ আকর্ষণ করতে ভিডিওর সাথে সিম্পল ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক ব্যবহার করলে ভিডিওটিকে আরো সুন্দর করে তোলে । আর অবশ্যই ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিকটিকে কপিরাইট ফ্রি হতে হবে
- ভিডিও শুট সম্পন্ন করার পর যেকোন ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার দিয়ে ভিডিওটিকে সুন্দরভাবে এডিট করতে হবে। ভিডিওর শুরুতে টপিক রিলেটেড একটা সুন্দর ইন্ট্রো দিলে ভালো হয়।
- ভিডিও এডিট সম্পন্ন করার পর ভিডিওটিকে আপলোড করার জন্য আকর্ষণীয় একটি টাইটেল খুঁজে বের করতে হবে । একটি আকর্ষণীয় থাম্বনেইল বানাতে হবে এবং ভিডিও সম্পর্কিত ব্যবহার করে ভিডিওটি আপলোড করতে হবে।
- ইউটিউব চ্যানেল অপটিমাইজেশন: ইউটিউব চ্যানেলটিকে অপটিমাইজ করলে তার গ্রহণযোগ্যতা বেড়ে যায়। টপিক রিলেটেড সুন্দর একটি প্রোফাইল পিকচার অ্যাড করতে হবে প্রোফাইলে এবং একটি সুন্দর ব্যানার এড করতে হবে। এবাউট সেকশনে গিয়ে বিভিন্ন প্রকার তথ্য দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল এর বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়াতে হবে। আপনার যে ভিডিওগুলো সবচাইতে ভালো হবে সে গুলোকে হোমপেজে রাখবেন।
ইউটিউব থেকে আয় করার সহজ উপায় সমূহ:
ইউটিউব থেকে দুটি উপায়ে আয় করা যায় যথা:
- গুগল এডসেন্স থেকে আয় করা।
- ইউটিউব মার্কেটিং করে আয় করা।
ইউটিউব এডসেন্স থেকে আয়: বাংলাদেশের প্রায় সব ইউটিউবার এই গুগল এডসেন্স থেকে আয় করে থাকে। গুগল এডসেন্স থেকে আয় করতে গেলে গুগল এডসেন্স কি এটা আমাদের আগে বুঝতে হবে। গুগল এডসেন্স হলো গুগলের একটি অ্যাডভার্টাইজমেন্ট সিস্টেম যেখানে বিভিন্ন প্রকার কোম্পানি ও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বিজ্ঞাপন দেন। গুগল এডসেন্স সেই বিজ্ঞাপন গুলো ভিডিও ক্রিয়েটরদের তাদের আয়ের একটি শতাংশ দেয়।
আরও পড়ুন – স্নাপচ্যাট থেকে কিাভাবে অর্থ উপার্জন করবেন?
গুগল এডসেন্স থেকে আয় করতে গেলে প্রথমে ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রামের সংযুক্ত হতে হবে। ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রামের সংযুক্ত হতে হলে কিছু নিয়ম অনুসরণ করতে হয় যেমন মিনিমাম ১০০০ সাবস্ক্রাইবার এর একটি ইউটিউব চ্যানেল থাকতে হবে এবং মিনিমাম ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইম থাকতে হবে। ৪০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইম এবং ১০০০ সাবস্ক্রাইবার পূর্ণ হওয়ার পরে একাউন্টটিকে গুগল এডসেন্স একাউন্ট সংযুক্ত করতে হবে। ইউটিউবে মনিটাইজেশন অন থাকলে আপনি যদি ইউটিউব পলিসি অনুযায়ী ভিডিও আপলোড করেন তাহলে আপনার ভিডিওতে অ্যাড দেখানোর মধ্য দিয়ে ইউটিউব এর মাধ্যমে আয় আরাম্ভ হবে।
ইউটিউব থেকে কিভাবে টাকা তুলতে হয়:
ইউটিউবে এডসেন্স এর মাধ্যমে আপনার একাউন্টে যোগ হওয়ার পর গুগল আপনাকে একটা চিঠি দিবে ডাকযোগে আপনাকে সেই চিঠিটি সংগ্রহ করে ওই চিঠিতে থাকা গোপন পিন দেওয়ার পর একাউন্টি ভেরিফাইড করতে হবে। এরপর এডসেন্স এর সাথে ব্যাংক একাউন্টটি সংযুক্ত করলে তারপর প্রতি মাসের 21 থেকে 25 তারিখের মধ্যেই ব্যাংক একাউন্টে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন আর হ্যাঁ টাকা উত্তোলনের জন্য 100 ডলার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে থাকা আবশ্যক।
যার ভিত্তিতে গুগল এডসেন্স টাকা প্রদান করে:
গুগল এডসেন্স টাকা দেয় CPM(Cost Per Miles) এবং CPC(Cost Per Click) এর ভিত্ততে।
সিপিসি কি?:
ধরা যাক ভিডিওতে বিজ্ঞাপনটিতে একটি ক্লিক করলে 50 সেন্ট পাওয়া যাবে ভিডিওটি দেখার সময় যদি কোনো অডিয়েন্স ভিডিও টিতে ক্লিক করে তাহলে 50 সেন্ট আয় করবেন এটি বলা হয়।
সিপিএম কি?
সিপিএম ভিডিও ভিউজ এর ওপর নির্ভরশীল মনে করেন আপনার ভিডিওটি পাঁচশত মানুষ দেখলে 2 ডলার করবেন। সিপিএম ও সিপিসি যত বেশি হবে তত বেশি হবে ভিডিও কনটেন্ট যদি ভাল হয় তাহলে সিপিএম অনেক দ্রুত বেড়ে যায় । এটা পরিপূর্ণ ভিডিও কনটেন্ট এর উপর নির্ভরশীল। সিপিএমের ভিন্নতা রয়েছে যেমন অনেক বেশি ।
ইউটিউব মার্কেটিং করে আয়:
যেকোনো মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্রে মানুষের উপস্থিতি একটা বড় ফ্যাক্টর যেখানে যত বেশি মানুষের উপস্থিতি সেখানে মার্কেটিং কার্যক্রম সফল হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি । মার্কেটিং করে যেভাবে আয় করা যায়:
নিজস্ব সার্ভিস বা প্রডাক্ট মার্কেটিং:
যদি আপনি একজন প্রাথমিকভাবে উদ্যোক্তা হন তাহলে একটি ইউটিউব প্ল্যাটফর্মের সাপোর্ট আপনাকে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে। আপনার সাবস্ক্রাইবার এবং লাইক ও কমেন্টকারীরা করে অবশ্যই আপনার ওপর আস্থা রাখে আপনি যদি কোন সার্ভিস বা প্রোডাক্ট এর মার্কেটিং করেন তাহলে দর্শকরা কিনতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবে। আপনার নতুন ব্যবসায় একটি ইউটিউব এর অবদান অপরিসীম হতে পারে । নিজস্ব সার্ভিসের মার্কেটিং করতে আপনার ব্যবসাকে প্রসারিত করতে পারেন ইউটিউবের মাধ্যমে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইউটিউব থেকে আয়:
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হল অন্য কোন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের পণ্য বা সেবা ক্রয় করার মধ্য দিয়ে কমিশন গ্রহণ করা। একজন প্রতিষ্ঠিত ইউটিউবার যার অনেক সাবস্ক্রাইবার এবং ভিউজ রেগুলার হয় সে সহজেই যেকোন প্রডাক্ট কে সেলস এর আওতায় আনতে পারে। এফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্রে আপনার নিজস্ব কোন প্রোডাক্টের দরকার পড়ে না এবং আপনার কোন স্টোরের প্রয়োজন হয় না আপনি শুধুমাত্র রেফারের মাধ্যমেই আর্নিং জেনারেট করতে পারবেন। যেহেতু মানুষের ভিডিওর প্রতি আকর্ষণ বেশী । তাই ভিডিও কনটেন্ট ক্রিয়েটররা তার সাবস্ক্রাইবারদের সম্ভাব্য ক্রেতা বানাতে পারে। বাংলাদেশি অনেক ভিডিও কনটেন্ট ক্রিয়েটর ইউটিউব এর মধ্যে দিয়ে আমাজন, দারাজ, ইভ্যালি ইত্যাদি প্ল্যাটফর্ম এর প্রোডাক্ট বিক্রয় এর মধ্য দিয়ে একটা হ্যান্ডসাম আর্নিং ক্রিয়েট করে।
স্পন্সরশীপের মধ্য দিয়ে ইউটিউব থেকে আয়:
বহুল জনপ্রিয় একটি ইউটিউব আর্নিং মাধ্যম হচ্ছে স্পনরসর্শিপ । যেমন কোন কোন ব্র্যান্ড বা কোম্পানির তার নিজস্ব প্রডাক্ট কে প্রমোশনের জন্য ইউটিউব এর ভিডিও কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের কে টাকা দেওয়ার মাধ্যমে ভিডিও কনটেন্ট ক্রিয়েট করতে বলে এবং প্রোডাক্টের রিভিউ এর মধ্য দিয়ে ভিডিও কনটেন্ট ক্রিয়েটর কোম্পানি থেকে টাকা চার্জ করে। ইউটিউবাররা ভিডিও কনটেন্ট ক্রিয়েট এর ক্ষেত্রে খুবই প্রফেশনাল হয় এবং মানুষকে সহজে কানভিন্স করতে পারে সে ক্ষেত্রে ইউটিউবারদের স্পনসর্শিপ থেকে মোটা অঙ্কের অর্থ উপার্জন হয়।
ওয়েবসাইটে ট্রাফিক পাঠানোর মাধ্যমে আয়:
একজন ইউটিউবার এর যদি যথেষ্ট পরিমান সাবস্ক্রাইবার বা ভিডিও ভিউজ আসে তাহলে সে তার ওই ইকমার্স ওয়েবসাইট বা ব্লগ ওয়েবসাইটে সাবস্ক্রাইবারদের ট্রাফিক হিসেবে পাঠাতে পারে। তার ওয়েবসাইট থেকে এসে এডসেন্সের মাধ্যমে আয় করতে পারে। যেমন আপনার চ্যানেল টি হয় যদি একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর তাহলে ঐ সম্পর্কিত একটি ওয়েবসাইট খুলে আপনি ট্রাফিক পাঠাতে পারবেন এবং এ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে ইনকাম বা নিজস্ব প্রোডাক্ট বিক্রি করা যায়। বেশির ভাগ ইউটিউবার ওয়েবসাইটে ট্রাফিক পাঠানোর মাধ্যমে গুগলে এডসেন্স এর মাধ্যমে আর্নিং করে।
ইউটিউব থেকে আয় করার বিভিন্ন টিপস এন্ড ট্রিকস:
ইউটিউব হলো এক প্রকারের বিজনেস যেখানে তিল তিল করে গড়ে তুলতে হয় একটি ইউটিউব চ্যানেল ধৈর্য ধারণ করতে হয় এবং পরিশ্রম করতে হয়।
ইউটিউবে কন্টেন্ট তৈরীর জন্য সঠিক বিষয় নির্বাচন:
আপনি কোন বিষয়ে ভিডিও তৈরি করবেন সে বিষয়ে আপনার প্যাশন থাকতে হবে পরিশ্রম করার মানসিকতা থাকতে হবে। প্রত্যেকটি মানুষের কোন না কোন বিষয়ে দক্ষতা থাকে ,যেমন আপনি ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করতে পারেন শিক্ষনীয় বিষয়ে, বিনোদন মুলক, বিজ্ঞান বিষয়ক, প্রোগ্রামিং বিষয়ক । শখের বশে আপনি একটি ইউটিউব চ্যানের তৈরি করে সৌখিন ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করতে পারেন।
গেমিং চ্যানেল, অ্যাপ রিভিউ, হেলথ ফিটনেস এবং টেক রিলেটেড ভিডি ইউটিউবে অনেক চাহিদা সম্পন্ন।
একটি জিনিস মাথায় ভালো কন্টেন্ট হলে আপনার চ্যানেলের ভাইরাল স্বয়ংক্রিয়ভাবে হবে। সবাই ভিডিও বানায় কিন্তু সবার ভিডিও কিন্ত সমান ভিউস পায় না। তাই ভালো কন্টেন্টের চাহিদা সর্বজনীন। ইউটিউব একটি সহজ প্লাটফর্ম শুধু ধৈর্য ধরে রেগুলার কাজ করলে সফলতা সময়ে ব্যাপার।
আশা করি এই পোস্টে ইউটিউব থেকে অর্থ উপার্জন এর সহজ উপায় নিয়ে সকল প্রশ্নের উত্তর দিতে পেরেছি। এর পরেও যদি আপনাদের কোন প্রশ্নে এবং মতামত থাকে, তাহলে আমাদের সাথে শেয়ার করুন। আপনার মূল্যবান মতামতটি আমাদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ!
[…] আরও পড়ুনঃ ইউটিউব থেকে আয় করার উপায়! […]